DUI DINER DUNIYA "দুই দিনের দুনিয়া”🔥🔥
দায়িত্বে রয়েছে নানাবিধ দেখে একটা গল্প সম্পর্কে যেটুকু বুঝতে পারলাম এখনে ফজলুর রহমান বাবুর ক্যারেক্টার টা খুবই মিস্টিরিয়াস একটা ক্যারেক্টার যেটুকু যা জানা যাচ্ছে তার ক্যারেক্টার সম্পর্কে জানি যে বলছে সে এককালে বনরক্ষী করেছিল এবং সে ডাকাতিও করেছে এবং এই ক্যারেক্টারটা একটা উদ্দেশ্য নিয়ে এসেছে
চঞ্চল চৌধুরীর চরিত্রে কাজ এখানে চঞ্চল চৌধুরী পরিচালক সম্ভবত যেটা দেখে আমি বুঝতে পারলাম এবং এই ক্যারেক্টার রহমান বাবুর ক্যারেক্টারের উদ্দেশ্যটা কি সে কেন যোগাযোগ করেছে চঞ্চল চৌধুরী ক্যারেক্টার এর সঙ্গে সেটা সে কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছে না
এবং যে কারনে সে খুব ডিস্টার্ব ফিল করছে এবং একদম শেষ ভাগে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে ফজলুর রহমান বাবুর ক্যারেক্টার বলছে তোমার কাছে একটা ফোন আসবে এবং চঞ্চল চৌধুরী ক্যারেক্টার এর সঙ্গে সঙ্গে ফোনটা বেজে উঠছে এর থেকে বেশি কিছু থেকে বোঝা যাচ্ছে না এবং এখানেই কিন্তু এটি তার প্রথম সার্থকতা কিন্তু একেবারেই ভুল করে ফেলেনি ইনফ্যাক্ট এমনভাবে করা হয়েছে কিন্তু গল্প সম্পর্কে ডিটেলস কিছু বোঝা যাবেনা বলা যেতে পারে
ডিটেলসে কিছু বোঝা যাবেনা বলা যেতে পারে এক রকম ভাবে এই দুটো ক্যারেক্টার এর ইন্ট্রোডাকশন অডিয়েন্সের সঙ্গে উড়িয়ে দেয়া হলো সত্যি বলতে এরকমই ছোট কম্প্যাক্ট হওয়া উচিত বেশকিছু ফিচারের মধ্যে দেখিয়ে দেওয়া আপনি খুব একটা ভালো সিদ্ধান্ত নয় এর পরবর্তীতে আবার ট্রেইলার আসবে সেখানে এই গল্পটা সম্পর্কে আরেকটু জানানো হবে সেটাই বেটার টা একদম ঠিকঠাক করা হয়েছে এদের মধ্যে লাইনের কাজের দৃশ্য দেখা যাচ্ছে এখানে লাইট কে খুব সুন্দর ভাবে ব্যবহার করা হয়েছে সিনেমাটোগ্রাফি বেস্ট প্রশংসনীয় শুনতে পাচ্ছি সেটা কিন্তু বেশ ইম্প্যাক্টফুল এখানে আমি একটা মেনশন করতে চাই ভিডিওতে দেখানো হচ্ছে একটা জঙ্গল রয়েছে এবং সম্ভবত চঞ্চল চৌধুরীর যাচ্ছে যেখানে ফজলুর রহমান বাবু তার সঙ্গে বসে রয়েছেন এবং তাকে যেভাবে খেলা দেখানো হয়েছে সেটাকে সিলেট করে এবং সম্ভবত এই জঙ্গলে নিয়ে গল্প হতে চলেছে
কারণেই কাপটার একটা পোস্ট আমি এর আগে দেখেছিলাম সেটা ডিলিট করা হয়েছিল চরিত্র সেখানে কিন্তু ফজলুর রহমান বাবু কে দেখা গেছিল চঞ্চল চৌধুরীকে দেখা গেছিল কিন্তু সেখানে কিন্তু ছিল তাকে নিয়ে সম্ভবত গল্প হতে চলেছে হতে পারে
জঙ্গলের মধ্যে এতদিন পর রহমান বাবুর ক্যারেক্টারটা লুকিয়ে ছিল কিন্তু তার এখন কোন একটা বিশেষ দরকার এসে বেরিয়ে পড়তে বাধ্য হয়েছে এবং সে হয়তো কোনো ওয়ান্টেড ক্যারেক্টার হয় তাকে খুঁজে বেড়াচ্ছে কোন ক্যারেক্টার যে কারণে কোন কোন সমাজের মানুষের কাছে যেতে পারছে না
হেল্প চাইতে যে কারণে চঞ্চল চৌধুরী কাছে হেল্প চাইছে তুমি আমার রহমান বাবু টোটাল কমিউনিটি জঙ্গলের মধ্যে বসবাস করে যাদের জন্য কোন হেল্প দরকার তারা হয়তো কোন বিপদে পড়েছে এরকম কিছু হলেও হতে পারে না এটাই হবে কিন্তু হতে পারেনি আমি প্রচন্ড বেশি আশাবাদী এবং আপনাকে দেখার জন্য প্রচন্ড মুখিয়ে রয়েছে তার কারণ এখানে ফজলুর রহমান বাবু এবং চঞ্চল চৌধুরীকে একসঙ্গে স্ক্রিনশর্ট দেখা যাবে দুজনেই দুর্দান্ত অভিনেতা
এবং সব থেকে যেটা বড় কথা কেন আমি কাকে নিয়ে এত এক্সাইটেড শুধুমাত্র তারা দুজন অভিনয় করছেন তার জন্য নয় এখানে দেখুন ক্যারেক্টার দুটোর মধ্যে একটা কন্ট্রাক্ট পেপারে এইটুকুনি ঘরের মধ্যে কিন্তু পরিচালক এস্টাবলিশ করতে সক্ষম হয়েছেন তিনি করেছেন এখানে ফজলুর রহমান বাবু তার একটা প্ল্যান রয়েছে সে ব্যাপারে সবকিছু তার ব্যাপারে তার উদ্দেশ্য সম্পর্কে
কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী ক্যারেক্টার টা প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে তাকে ফজলুর রহমান বাবুর ক্যারেক্টারটা যেভাবে সেভাবে ড্রাইভ তৈরি হচ্ছে এখানে একটা দুটোর মধ্যে এবং এটা কিন্তু বেশি এবং দুজন অভিনেতা এই কারণেই তারা এত বেশি সেলিব্রেটেড অভিনেতা হিসেবে গণ্য হয় সবসময় অডিয়েন্সের কাছে কিন্তু সেটাকে খুব সুন্দর ভাবে ব্যালেন্স করেছে নিজের অভিনয়ের মাধ্যমে চঞ্চল চৌধুরী অভিনয় টা যদি আপনারা দেখেন সে কিন্তু অভিনয় করছেন না সে কিন্তু একটু একটু অভিনয় করেছে তার সঙ্গে সে জানেনা
এই ব্যাপারটা চঞ্চল চৌধুরী তুলে ধরেছেন এবং আমার মনে হয় যখন এই ব্যাপারটার মধ্যে আরও বেশি আমরা ঢুকতে পারবো এই ব্যাপারটার মজা অভিনেতা যুগলবন্দি এটার অনেক বেশি নিতে পারবে এবং সব থেকে যেটা বড় কথা একজন নির্মাতা উপরে ডিপেন্ড করে যে কাজটা কি রকম হতে চলেছে এখানে আনা বিশ্বাস পরিচালনা করেছেন এবং তিনি একজন গুণী নির্মাতা চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে বানিয়েছেন আয়নাবাজি যেখানে পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন অমিতাভ রেজা চৌধুরী কিন্তু সেটা কিন্তু অন্যতম ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন
নির্মাতা হিসেবে তিনি খুবই ভালো তার ওপর আশা আছে দেখা যাক কারটা কিরকম হয় আমি তো খুবই আশাবাদী
আপনাদের কি মতামত যদি আপনারা দেখে থাকেন আপনারা কমেন্ট করে জানাতে পারেন